করোনাভাইরাস প্রতিরোধে করণীয় ও পরামর্শ,
# লকডাউন পলিসি
সম্প্রতি বিভিন্ন এলাকায় দেখা যাচ্ছে, লোকজন দোকানে বসে আড্ডা দিচ্ছেন। বাজারে ভিড় কমছে না, গণপরিবহন কমছে না। এসবে তো করোনার ঝুঁকি বাড়ায়। তাই লকডাউন পলিসি খুবই কার্যকর হবে।
# কোয়ারেন্টিন ও আইসোলেশন
কোয়ারেন্টিন ও আইসোলেশন বিষয়ে সরকারের নির্দেশনা প্রত্যেক নাগরিকের মেনে চলা বাঞ্ছনীয়। প্রত্যকের কোয়ারেন্টিনের নিয়ম সম্পর্কে জ্ঞান থাকা প্রয়োজন। নিজ উদ্যোগে হোম কোয়ারেন্টিনে থাকা অনেক বিদেশফেরত নাগরিক মেনে চলছে না, তাদের কঠোর নির্দেশনার মাধ্যমে কোয়ারেন্টিনে রেখে অন্যদের ঝুঁকি থেকে মুক্ত করা সম্ভব।
# পরিষ্কার ও পরিচ্ছন্নতা
নাগরিকের পরিষ্কার ও পরিচ্ছন্নতা বিষয়ে অধিকতর সতর্ক হওয়া প্রয়োজন। যেমন সাবান দিয়ে ২০ সেকেন্ড সময় ধরে হাত ভালোভাবে ধুইয়ে নেওয়া, বাইরে বের হলে হ্যান্ড স্যানিটাইজার দিয়ে হাত পরিষ্কার করা, বাসাবাড়ি, লিফট, সিঁড়ি, সিঁড়ির রেলিং, জামাকাপড়, ঘরের জানালা পরিষ্কার রাখা বাঞ্ছনীয়। প্রতিদিনের ময়লা প্রতিদিন ডাস্টবিনে ফেলে দিতে হবে।
# সংস্পর্শ এড়িয়ে চলুন
যারা হাঁচি, কাশি, জ্বর, গলা ব্যথা অনুভব করছে, তারা যেন জুমার নামাজ পড়তে না যায়। ঘর থেকে বের না হয়, ঘরের মধ্যে আলাদা বিছানায় ঘুমানোর ব্যবস্থা করা ইত্যাদি করোনার বিস্তার ঠেকাতে কাজ করে। এ সময় হ্যান্ডশেক ও কোলাকুলি থেকে বিরত থাকুন এবং ইতিমধ্যে যাঁরা আক্রান্ত হয়েছেন, তাঁদের সংস্পর্শ এড়িয়ে চলুন।
# বিশুদ্ধ পানি পান
এ সময় প্রচুর পরিমাণ বিশুদ্ধ পানি পান করা উচিত। ঠান্ডার সমস্যায় পড়লে হালকা কুসুম গরম পানিতে গড়গড়া করতে হবে। পানির পিপাসা মেটানোর জন্য কখনোই আইসক্রিম বা ঠান্ডা খাওয়া যাবে না।
যারা ধূমপান করে, তাদের সরকারের নির্দেশনা মেনে চলা উচিত। যেকোনো জায়গায় থুতু না ফেলি, হাঁচি–কাশির সময় টিস্যু ব্যবহার করে ডাস্টবিনে ফেলে দিই বা ধ্বংস করি। প্রতিদিন ভিটামিন সি–সমৃদ্ধ লেবু, গাজর, টমেটো, কমলা, সবুজ শাকসবজি খাওয়া উচিত। আসুন আমরা সচেতন হই, অন্যকে সচেতন করতে উৎসাহ দিই।
Nishat tasnim safa
সচেতন করতে হবে সবাইকে
Raich Uddin
মাক্স পড়তে হবে কোন কাজ করার আগে বা পরে সাবান দিয়ে হাত ধৌত করতে হবে, এবং লোক জনস্রোতেে একজন থেকে আরেক জনের মধ্যে তিন ফিট দূরত্ব থাকতে হবে।
Billah
করোনাভাইরাস প্রতিরোধে করণীয় ও পরামর্শ,
# লকডাউন পলিসি
সম্প্রতি বিভিন্ন এলাকায় দেখা যাচ্ছে, লোকজন দোকানে বসে আড্ডা দিচ্ছেন। বাজারে ভিড় কমছে না, গণপরিবহন কমছে না। এসবে তো করোনার ঝুঁকি বাড়ায়। তাই লকডাউন পলিসি খুবই কার্যকর হবে।
# কোয়ারেন্টিন ও আইসোলেশন
কোয়ারেন্টিন ও আইসোলেশন বিষয়ে সরকারের নির্দেশনা প্রত্যেক নাগরিকের মেনে চলা বাঞ্ছনীয়। প্রত্যকের কোয়ারেন্টিনের নিয়ম সম্পর্কে জ্ঞান থাকা প্রয়োজন। নিজ উদ্যোগে হোম কোয়ারেন্টিনে থাকা অনেক বিদেশফেরত নাগরিক মেনে চলছে না, তাদের কঠোর নির্দেশনার মাধ্যমে কোয়ারেন্টিনে রেখে অন্যদের ঝুঁকি থেকে মুক্ত করা সম্ভব।
# পরিষ্কার ও পরিচ্ছন্নতা
নাগরিকের পরিষ্কার ও পরিচ্ছন্নতা বিষয়ে অধিকতর সতর্ক হওয়া প্রয়োজন। যেমন সাবান দিয়ে ২০ সেকেন্ড সময় ধরে হাত ভালোভাবে ধুইয়ে নেওয়া, বাইরে বের হলে হ্যান্ড স্যানিটাইজার দিয়ে হাত পরিষ্কার করা, বাসাবাড়ি, লিফট, সিঁড়ি, সিঁড়ির রেলিং, জামাকাপড়, ঘরের জানালা পরিষ্কার রাখা বাঞ্ছনীয়। প্রতিদিনের ময়লা প্রতিদিন ডাস্টবিনে ফেলে দিতে হবে।
# সংস্পর্শ এড়িয়ে চলুন
যারা হাঁচি, কাশি, জ্বর, গলা ব্যথা অনুভব করছে, তারা যেন জুমার নামাজ পড়তে না যায়। ঘর থেকে বের না হয়, ঘরের মধ্যে আলাদা বিছানায় ঘুমানোর ব্যবস্থা করা ইত্যাদি করোনার বিস্তার ঠেকাতে কাজ করে। এ সময় হ্যান্ডশেক ও কোলাকুলি থেকে বিরত থাকুন এবং ইতিমধ্যে যাঁরা আক্রান্ত হয়েছেন, তাঁদের সংস্পর্শ এড়িয়ে চলুন।
# বিশুদ্ধ পানি পান
এ সময় প্রচুর পরিমাণ বিশুদ্ধ পানি পান করা উচিত। ঠান্ডার সমস্যায় পড়লে হালকা কুসুম গরম পানিতে গড়গড়া করতে হবে। পানির পিপাসা মেটানোর জন্য কখনোই আইসক্রিম বা ঠান্ডা খাওয়া যাবে না।
যারা ধূমপান করে, তাদের সরকারের নির্দেশনা মেনে চলা উচিত। যেকোনো জায়গায় থুতু না ফেলি, হাঁচি–কাশির সময় টিস্যু ব্যবহার করে ডাস্টবিনে ফেলে দিই বা ধ্বংস করি। প্রতিদিন ভিটামিন সি–সমৃদ্ধ লেবু, গাজর, টমেটো, কমলা, সবুজ শাকসবজি খাওয়া উচিত। আসুন আমরা সচেতন হই, অন্যকে সচেতন করতে উৎসাহ দিই।